প্যাকেজিং ব্যবসা
গ্রাম বা শহর সব জায়গার শাড়ি, জুতা, মিষ্টি, খাবার প্রভৃতির দোকানে প্যাকেট দরকার হয়। ভালো প্যাকেজিং ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি সম্ভব হয় না। উন্নতমানের প্যাকেজিং বাক্স তৈরি করে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রী বাজারজাত এবং আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ব্যবহৃত হয়। যেমন- শাড়ির বাক্স, জুতোর বাক্স, মিষ্টির বাক্স, বিরিয়ানীর বাক্স ইত্যাদি। মোটা, শক্ত কাগজ দিয়ে এসব প্যাকেট তৈরি করাকে প্যাকেজিং বলা হয়।
প্যাকেজিং ব্যবসা
বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী বাজারজাত এবং আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ব্যবহৃত হয়। যেমন- শাড়ীর বাক্স, জুতোর বাক্স, মিষ্টির বাক্স, বিরিয়ানীর বাক্স ইত্যাদি।
বাজার সম্ভাবনা
গ্রাম বা শহর সব জায়গার শাড়ী, জুতা, মিষ্টি, খাবার প্রভৃতির দোকানে প্যাকেট দরকার হয়। ভালো প্যাকেজিং ছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের উন্নতি সম্ভব হয় না। উন্নত মানের প্যাকেজিং বাক্স তৈরি করে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানী করা যেতে পারে।
মূলধন
আনুমানিক ৮০০-৮৫০ টাকার স্থায়ী উপকরণ ও ১৬০০-২০০০ টাকা কাঁচামাল নিয়ে ছোট আকারে প্রাথমিকভাবে প্যাকেজিং ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। প্যাকেজিং ব্যবসা শুরু করতে যদি নিজের কাছে প্রয়োজনীয় পুঁজি না থাকে তাহলে স্থানীয় ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে শর্ত সাপেক্ষে স্বল্প সুদে ঋণ নেয়া যেতে পারে।
প্রশিক্ষণ
প্যাকেজিং ব্যবসাতে প্যাকেট তৈরি প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কপোর্রেশন (বিসিক)-এর স্থানীয় নকশা কেন্দ্রে যোগাযোগা করা যেতে পারে। এখানে ৩ মাস মেয়াদী কোর্স ব্যবস্থা চালু আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন